English Literature klinton jack

Tuesday, February 4, 2020

You Never Can Tell by George Bernard Shaw Bangla Summary and Characters - ইউ নেভার ক্যান টেল - বাংলা সারাংশ ও চরিত্রসমূহ আলোচনা

You Never Can Tell by George Bernard Shaw Bangla Summary and Characters - ইউ নেভার ক্যান টেল -  বাংলা সারাংশ ও চরিত্রসমূহ আলোচনা 
এক নজরে চরিত্রসমূহঃ
১। ফারগাস ক্রাম্পটন – ফিলিপ, ডলি ও গ্লোরিয়ার পিতা।
২। মিসেস ক্লানডন – ফিলিপ, ডলি ও গ্লোরিয়ার মাতা।
৩। গ্লোরিয়া ক্লানডন -  মিসেস ক্লানডনের মেয়ে, বয়স ২০।
৪। ফিলিপ ক্লানডন – মিসেস ক্লানডনের ছেলে ও ডলির জমজ, বয়স ১৮।
৫। ডরোথী ক্লানডন – ডাকনাম ডলি, মিসেস ক্লানডনের ছোট মেয়ে এবং ফিলিপের জমজ, বয়স ১৮।
৬। ফিঞ্চ ম্যাক কমাস – একজন আইনজীবী, মিসেস ক্লানডনের বন্ধু।
৭। ওয়ালটার বুন – প্রধান খাদ্য পরিবেশনকারী।
৮। মিঃ ভ্যালেনটাইন -  নতুন দন্ত চিকিৎসক, বয়স ২৯।
৯। ওয়াল্টার বহুন – একজন ব্যারিষ্টার ও ওয়ালটার বুন এর ছেলে।
মাস্টার্স ফাইনালের সিলেবাসের অন্যান্য লেখা ও অনুবাদ

ঘটনা প্রবাহঃ
একটি সমূদ্র অবকাশযাপন কেন্দ্রে দন্ত-চিকিৎসক জনাব ভ্যালেন্টাইন তার প্রথম রোগী ডলির একটি দাঁত তুললেন। ডলি সেদিনই তার পরিবারের সাথে ম্যাডিরা থেকে সেখানে এসেছে। তার জমজ ভাই ফিলিপও সেখানে হাজির হল আর তারা ভ্যালেনটাইনকে তাদের বাসায় দুপুরের খাবার খাওয়ার জন্যে নিমন্ত্রন করল। তারা এই দন্ত চিকিতসকের চেম্বারে তাদের মা মিসেস ক্লানডনের সাথে এসেছিলেন। হয়তো আপনারা তাকে চিনে থাকবেন কারন তিনি বিখ্যাত বই “Social Reform Treaties” এর লেখিকা। তাদের সাথে আরো একজন ছিল সে হল তাদের বড় বোন গ্লোরিয়া। সে ছিল তার মায়ের একজন উপযুক্ত শিষ্য।
মিসেস ক্লানডন একজন নারীবাদী মহিলা। তিনি বিশ্বাসই করেন না জীবনে চলার জন্যে তার কোন স্বামীর প্রয়োজন আছে বা তার সন্তানদের কোন পিতার প্রয়োজন। তার সন্তানরা যখন একেবারেই ছোট তখন তিনি স্বামীর সাথে বনীবনা না হওয়ায় ম্যাডিরা নামক শহরে চলে যান। তারা ভ্যালেনটাইন এর চেম্বারে থাকা অবস্থায় ভ্যালেনটাইন যে বাসায় থাকেন তার মালিক মিঃ ফারগাস ক্রাম্পটন প্রবেশ করেন। ভ্যালেনটাইনকে সে তার প্রচন্ড দাঁতের ব্যাথা সম্পর্কে জানালো। শেষে তিনি রাজী হলেন যে ভ্যালেন্টাইন যদি তার দাঁতটি কোন রকম ব্যাথামুক্তভাবে তুলে দিতে পারে তবে তার যে ৬ সপ্তাহের ভাড়া বাকি আছে তা তিনি মাফ করে দিবেন। ভ্যালেন্টাইন রাজী হল এবং তার অগোচরে কিছুটা অনুভূতিনাশক পদার্থ ব্যবহার করে ব্যাথামুক্ত ভাবে তার দাঁতটি তুলে ফেলল। বাচ্চারা বের হবার আগে জনাব ক্রাম্পটনকেও ভ্যালেন্টাইন এর সাথে দাওয়াত দিয়ে গেল।
দাওয়াত দেয়ার পর ভ্যালেন্টাইন তাদেরকে তাদের পিতৃ পরিচয় জিজ্ঞাসা করে। তারা উত্তর দিতে ব্যার্থ হয়। তখন ভ্যালেন্টাইন আসতে রাজী হয় না। কিন্তু তিনজনের চাপের মুখে সে তাদেরকে নিমন্ত্রন কবুল করে। যাই হোক বিকেলের ভোজন পর্বের আগে তারা তাদের মাকে এব্যাপারে প্রশ্ন করে। তাদের প্রশ্নবানে জর্জরিত হয়ে মিসেস ক্লানডন ফিঞ্চ ম্যাক কমাসকে ডাকেন তাদের প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্যে।
সেদিনই দুপুরে মিসেস ক্লানডন তার তিন সন্তানকে নিয়ে ফিঞ্চ ম্যাক কমাস এর সাথে দেখা করলেন। জনাব ম্যাক কমাস হলেন একজন আইনজীবী এবং কোন এক সময়ে সে মিসেস ক্লানডনের বন্ধু ও পাণীপ্রার্থী ছিলেন। বর্তমানে তিনি তার একজন ব্যাক্তিগত উকিল ছাড়া আর কিছুই নন। সন্তানদের পিতার পরিচয় তাদের কাছে প্রকাশ করার জন্যেই তাকে তিনি ডেকেছিলেন। কিছুক্ষনের মাঝেই তারা ম্যাক কমাসের কাছে জানতে পারলেন যে যাকে তারা দন্ত চিকিৎসক এর সাথে দুপুরের খাবারের দাওয়াত দিয়েছে সেই ক্রাম্পটনই হল তাদের পিতা। তবে তারা যখন জানতে পারলো তিনি অনেক ধনী ব্যাক্তি তখন তাদের মনের আতঙ্ক কিছুটা কমে এলো। এ সময় ভ্যালেনটাইন ও মিঃ ক্রাম্পটন এলেন। সে তার পরিবারের সাথে অযাচিতভাবে দীর্ঘ আঠারো বছর পরে মিলিত হয়ে কিছুটা বিপর্যস্ত আচড়ন করলেন। অপরদিকে মিসেস ক্লানডন এবং তার সন্তানদের সাথে মিঃ ক্রাম্পটনের বার বার বিভিন্ন বিষয়ে বাদানুবাদ হচ্ছিল। বেশ কয়েকবার মধ্যাহ্নভোজের এই আসর পন্ড হতে যাচ্ছিল। তবে সেখানে ওয়াল্টার বুন নামক একজন বুদ্ধিমান খাদ্যপরিবেশনকারী ছিল। সে তার বিচক্ষণতার সাথে সবাইকেই শান্ত রাখে। তার বিচক্ষণতার পরিচয় পাওয়া যায় যখন মিঃ ক্রাম্পটনের ছেলে মেয়েরা তার কাছে আবদার করে সে যেন তাদের পিতার কাছে তাদের সত্যিকার পরিচয়টা তুলে ধরে। তখন সে বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দেয় সে তো তোমার মাকে দেখলেই চিনতে পারবে। কথায় কথায় তার কাছে থেকে তারা জানতে পারে তার ছেলে জনাব ওয়ালটার বহুন একজন ব্যারিষ্টার। তাদের এই মধ্যানহ ভোজন শেষে সবাই চলে গেলে মি ক্রাম্পটন ও গ্লোরিয়া আলাদাভাবে কথা বলে। তবে গ্লোরিয়া ছিল তার মায়ের একজন উপযুক্ত শিষ্য ও একজন আধুনিক যৌক্তিকতাবাদী। এই বিষয়ে তার সাথে বাবার আবার বিবাদ শুরু হয়ে যায়। বড় মেয়ের উপর অনেকটা রেগেই তিনি রেষ্টুরেন্ট থেকে বের হয়ে যান। সে বেরিয়ে গেলে ভ্যালেন্টাইনের সাথে তার কথা হয়। ডাক্তার তাকে এমনভাবে প্রেম নিবেদন করে যে গ্লোরিয়া মানষিকভাবে তার প্রতি দুর্বল হয়ে যায় ও তার আবেদনে সাড়া দেয়।  
পরের দিন ডলি ও ফিলিপ নদীতে নৌকা ভ্রমনে বের হয়। গ্লোরিয়া তার মাকে বলে যায় যে তার বইয়ে ভুল করে একটা অধ্যায় দেয়া হয় নাই। সে পরে এই অধ্যায়টা লিখবে। অর্থাৎ কেউ যখন কাউকে প্রেম নিবেদন করে তখন প্রতি উত্তরে কি ব্যাবস্থা নেয়া যেতে পারে। তার মাকে দোষারোপ করে তুমি জীবনে আমাকে অনেক কিছুই শিখিয়েছো কিন্তু এই বিষয়টা আমাকে শিখাও নি। এ সময় ভ্যালেন্টাইন তাদের দুই ভাই বোনের সাথে নৌকা বাইতে গিয়ে পায়ে ব্যাথা পায়। এ খবরে গ্লোরিয়া মনে এক ধরনের ব্যাথা অনুভব করে। সে তাকে দেখার জন্যে বের হয় আর এ সময় হালকা চিকিৎসা নিয়ে ভ্যালেন্টাইন হোটেলে তাদের রুমে আসে। ঘরে তখন ডলি আর ফিলিপ ঢুকে মাকে তার বোনের প্রেমে পড়ার বিষয়টি যে তাদের চোখে পড়েছে এ ব্যাপারে কথা বলছিল। তখন ভ্যালেন্টাইন প্রবেশ করলে মিসেস ক্লানডন তাদের দুজন কে চলে যেতে বলেন যাতে তিনি তার সাথে একা এই ব্যাপারে কথা বলতে পারেন। মিসেস ক্লানডন তাকে বিভিন্ন ভাবে এই ব্যাপারে নিরস্ত করার চেষ্ঠা করেন। ভ্যালেনটাইন তাকে বলে যে আপনি যদি গ্লোরিয়াকে আধুনিকভাবে না গড়ে সেকেলে পদ্ধতিতে গড়ে তুলতেন তবে সে আজ আমার প্রেমের ফাদে পড়তো না। যার হৃদয় ১৮ মাসেও যেখানে জয় করা সম্ভব ছিল না 

No comments:

Post a Comment

Thank you for commenting